আব্বু আমার হাত-পা বেঁধে দিবেন....
"কোরবানি"
হেলাল উদ্দিন
ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ কে পরীক্ষায় দিল মহান আল্লাহ,,
সেই পরীক্ষায় পাশ করিলেন ইসমাইল যবিহুল্লাহ।
মা হাজেরা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বলে আমার ছেলেকে কই নিয়ে যাবে?
বাবা ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ বলে ছেলেকে নিয়ে অনেক দূর বেড়াতে যেতে হবে।
অজান্তে সন্তানকে বেড়াতে পাঠালো মা হাজেরা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা,
কোরবানি দিতে নিয়ে গেলেন পিতা ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ।
কোরবানির কথা জানতো না মা ছেলেকে যেতে দিল,
যাওয়ার সময় বাবা তার কোমরে ছুরি একটাও নিল।
যাওয়ার সময় ছেলেকে বাবা বলেন আল্লাহ আমায় পরীক্ষায় দিছে,
তোমাকে দিয়ে কোরবানি করা আল্লাহ কবুল করে নিয়েছে।
ছেলে বলে আলহামদুলিল্লাহ আমি রাজি আছি,
মনে করে আমার রক্তমাখা পাঞ্জাবীটা আম্মুকে দিয়ে বলবেন আমি দিতে বলছি।
ছেলে আবার বলে আব্বু আমার হাত-পা বেঁধে দিবেন,
না হয় আপনার গায়ে লাতি লেগে আবার আমায় গুনার ভাগি করবেন।
এরপর বাবা ছেলের গলায় ছুরি চালায় দিল,,
একবারে লাগেনা দু'বারে লাগেনা আবার কি হল।
তিনবারে খুব জোরে জোরে যখন দিল ছুরির টান,
আল্লাহর হুকুমে দুব্বা এসে দিয়ে দিল জান।
মনে মনে বাবা খুশি হলো ছেলে জবাই হয়েছে,
চোখ খুলে দেখে ছেলে তার পিছনে দুব্বা জবাই হয়েছে।
এরপর থেকে শুরু হয়ে গেল পশু দিয়ে কোরবানি,
মুসলিম উম্মাহ শিক্ষা নিল খোদার প্রেম কাহিনি।
বছর ঘুরে সেইভাবে আজকেও আসছে কোরবানি,
মুসলিম উম্মাহ ভেদাভেদ ভুলে পালন করতেছে জানি।
কেউ করতেছে গরু কোরবানী কেউ করতেছে ছাগল,
গতবছরেও ছিল এবছরেও আছে হালকা বৃষ্টি বাদল।
মুসলিম উম্মাহ ভাগাভাগি করে নিতেছে আনন্দ,
দুঃখ নাই,বেদনা নাই কারো সাথে কারো নাই ধন্ধ।
সবাই মিলে করতেছে আজ ঈদ উদযাপন,
কারো কারো মনের আশা আজ হইতেছে পূরণ।
কবিতা ১০৬
মোহাম্মদ হেলাল উদ্দীন।
পিতাঃ আহমদুল হক
দক্ষিন কাঞ্চন নগর,
শ্বেতকুয়া পাড়া,
ফাজিল ১ম বর্ষঃ ফটিকছড়ি জামেউল উলূম ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা।
হেলাল উদ্দিন
ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ কে পরীক্ষায় দিল মহান আল্লাহ,,
সেই পরীক্ষায় পাশ করিলেন ইসমাইল যবিহুল্লাহ।
মা হাজেরা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বলে আমার ছেলেকে কই নিয়ে যাবে?
বাবা ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ বলে ছেলেকে নিয়ে অনেক দূর বেড়াতে যেতে হবে।
অজান্তে সন্তানকে বেড়াতে পাঠালো মা হাজেরা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা,
কোরবানি দিতে নিয়ে গেলেন পিতা ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ।
কোরবানির কথা জানতো না মা ছেলেকে যেতে দিল,
যাওয়ার সময় বাবা তার কোমরে ছুরি একটাও নিল।
যাওয়ার সময় ছেলেকে বাবা বলেন আল্লাহ আমায় পরীক্ষায় দিছে,
তোমাকে দিয়ে কোরবানি করা আল্লাহ কবুল করে নিয়েছে।
ছেলে বলে আলহামদুলিল্লাহ আমি রাজি আছি,
মনে করে আমার রক্তমাখা পাঞ্জাবীটা আম্মুকে দিয়ে বলবেন আমি দিতে বলছি।
ছেলে আবার বলে আব্বু আমার হাত-পা বেঁধে দিবেন,
না হয় আপনার গায়ে লাতি লেগে আবার আমায় গুনার ভাগি করবেন।
এরপর বাবা ছেলের গলায় ছুরি চালায় দিল,,
একবারে লাগেনা দু'বারে লাগেনা আবার কি হল।
তিনবারে খুব জোরে জোরে যখন দিল ছুরির টান,
আল্লাহর হুকুমে দুব্বা এসে দিয়ে দিল জান।
মনে মনে বাবা খুশি হলো ছেলে জবাই হয়েছে,
চোখ খুলে দেখে ছেলে তার পিছনে দুব্বা জবাই হয়েছে।
এরপর থেকে শুরু হয়ে গেল পশু দিয়ে কোরবানি,
মুসলিম উম্মাহ শিক্ষা নিল খোদার প্রেম কাহিনি।
বছর ঘুরে সেইভাবে আজকেও আসছে কোরবানি,
মুসলিম উম্মাহ ভেদাভেদ ভুলে পালন করতেছে জানি।
কেউ করতেছে গরু কোরবানী কেউ করতেছে ছাগল,
গতবছরেও ছিল এবছরেও আছে হালকা বৃষ্টি বাদল।
মুসলিম উম্মাহ ভাগাভাগি করে নিতেছে আনন্দ,
দুঃখ নাই,বেদনা নাই কারো সাথে কারো নাই ধন্ধ।
সবাই মিলে করতেছে আজ ঈদ উদযাপন,
কারো কারো মনের আশা আজ হইতেছে পূরণ।
কবিতা ১০৬
মোহাম্মদ হেলাল উদ্দীন।
পিতাঃ আহমদুল হক
দক্ষিন কাঞ্চন নগর,
শ্বেতকুয়া পাড়া,
ফাজিল ১ম বর্ষঃ ফটিকছড়ি জামেউল উলূম ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা।
No comments